কদম ফুল
কদম ফুল
কদম হলো বাংলাদেশের একটি ঐতিহ্যবাহী ফুলজ গাছ, যা তার গুঁড়োর মতো ঘন ঝুলন্ত সোনালি ফুলের জন্য পরিচিত। এই গাছ শুধু সুন্দরই নয়, বরং এর সুবাসও মনকে প্রফুল্ল করে। কদম গাছ দ্রুত বৃদ্ধি পায়, বড় হয় এবং ছায়া দেওয়ার ক্ষমতা রাখে। এটি বাগান, রাস্তার পাশে বা বড় আঙিনায় লাগানোর জন্য একেবারে উপযুক্ত। এছাড়াও ফুলের ঐতিহ্যবাহী ও ধর্মীয় ব্যবহার রয়েছে।
বিশেষত্ব:
ঘন ঝুলন্ত সোনালি ফুল
দ্রুত বৃদ্ধি পায় ও বড় হয়
বাগান, রাস্তার পাশে ও ছাদবাগানের জন্য মানানসই
ফুলের সুবাস পরিবেশকে প্রাণবন্ত করে
ঐতিহ্যবাহী ও ধর্মীয় গুরুত্ব রয়েছে
যত্ন নির্দেশিকা:
আলো: পূর্ণ সূর্যালোক প্রয়োজন।
পানি: নিয়মিত পানি দিন, তবে জলাবদ্ধতা এড়িয়ে চলুন।
মাটি: উর্বর ও ঝুরঝুরে মাটি ব্যবহার করুন।
সার: বছরে ২–৩ বার জৈব বা কম্পোস্ট সার দিলে গাছ সুস্থ ও ফুলবহুল থাকে।
ছাঁটাই: ফুল ফোটা শেষ হলে হালকা ছাঁটাই করলে গাছ ঘন হয় ও নতুন কুঁড়ি ফোটে।
উপযোগী ব্যবহার: বাগান, রাস্তার পাশে, ছাদবাগান জন্য অনন্য সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে।
Description
কদম ফুল
কদম হলো বাংলাদেশের একটি ঐতিহ্যবাহী ফুলজ গাছ, যা তার গুঁড়োর মতো ঘন ঝুলন্ত সোনালি ফুলের জন্য পরিচিত। এই গাছ শুধু সুন্দরই নয়, বরং এর সুবাসও মনকে প্রফুল্ল করে। কদম গাছ দ্রুত বৃদ্ধি পায়, বড় হয় এবং ছায়া দেওয়ার ক্ষমতা রাখে। এটি বাগান, রাস্তার পাশে বা বড় আঙিনায় লাগানোর জন্য একেবারে উপযুক্ত। এছাড়াও ফুলের ঐতিহ্যবাহী ও ধর্মীয় ব্যবহার রয়েছে।
বিশেষত্ব:
ঘন ঝুলন্ত সোনালি ফুল
দ্রুত বৃদ্ধি পায় ও বড় হয়
বাগান, রাস্তার পাশে ও ছাদবাগানের জন্য মানানসই
ফুলের সুবাস পরিবেশকে প্রাণবন্ত করে
ঐতিহ্যবাহী ও ধর্মীয় গুরুত্ব রয়েছে
যত্ন নির্দেশিকা:
আলো: পূর্ণ সূর্যালোক প্রয়োজন।
পানি: নিয়মিত পানি দিন, তবে জলাবদ্ধতা এড়িয়ে চলুন।
মাটি: উর্বর ও ঝুরঝুরে মাটি ব্যবহার করুন।
সার: বছরে ২–৩ বার জৈব বা কম্পোস্ট সার দিলে গাছ সুস্থ ও ফুলবহুল থাকে।
ছাঁটাই: ফুল ফোটা শেষ হলে হালকা ছাঁটাই করলে গাছ ঘন হয় ও নতুন কুঁড়ি ফোটে।
উপযোগী ব্যবহার: বাগান, রাস্তার পাশে, ছাদবাগান জন্য অনন্য সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে।
Reviews
There are no reviews yet.